পারিবারিক বন্টননামা দলিল ফরমেট

পারিবারিক বন্টননামা দলিল ফরমেট


উত্তরাধিকারীগণ যখন তাদের পূর্ববতী ওয়ারিশ সূত্রে সম্পত্তির মালিক হন  তখন সেই সম্পত্তি প্রতিটি অংশীদারের ব্যাক্তিগত মালিকানায় বন্টন নামা দলিলের মাধ্যমে পৃথকভাবে ভাগ বা বাটোয়ারা করে নেওয়া কে বন্টন নামা বলে। 

বন্টন নামা কি ?

প্রচলিত আইন অনুসারে উপযুক্ত উত্তরাধিকারী বা মালিকগণের মধ্যে আপোষ-বন্টনমূলে কোন স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি ন্যায়সংগতভাবে স্থানীয় শালিসগণের মধ্যস্থতায় অথবা দেওয়ানী আদালতের মাধ্যমে ভাগ-বন্টন করে নেওয়ার নাম বাটোয়ারা।

অর্থাৎ শরিকানদের যৌথ সম্পত্তি তাদের পরস্পরের বসবাস ও হালচাষাবাদের  সুবিধার জন্য বাটোয়ারা বা বন্টন করে নেওয়া কে বন্টন নামা বলে । 

বন্টন বা বাটোয়ারা কেন করবেন ?

এজমালি বা যৌথ সম্পত্তি ভোগদখলে কিংবা মালিকানায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে অর্থাৎ আপনার ন্যায্য হিস্যায় প্রাপ্ত অংশ ভোগদখল করতে বাঁধা সৃষ্টি হলে আপনি লিখিত বা মৌখিকভাবে দখল করার দাবি করেও শরিকানরা অস্বীকার করেন, এমতাবস্থায় দেওয়ানী আদালতে বাটোয়ারার মামলা দায়ের করা আপনার আইনসংগত অধিকার। বাটোয়ারা অন্যের প্রতি অন্যায় নয়, বরং প্রচলিত আইন মোতাবেক নিগৃহীত ব্যক্তির অধিকার আদায়ের রক্ষা কবজ। 

এই আর্টিকেলে দেখতে পারবেন কিভাবে একটি বন্টন নামা দলিল লেখা হয় এবং বন্টন নামা দলিল রেজিস্ট্রির মাধ্যমে ওয়ারিশগণ নিজ নিজ নামজারী খতিয়ান খুলে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস ও হালচাষাবাদের সুযোগ ভোগ করতে পারবেন- 

(যৌথ মালিকানা বা উত্তরাধিকারের সম্পত্তি পৃথকভাবে ভোগ-দখলের রুপান্তর ঘটানো-ই বাটোয়ারার উদ্দেশ্য।)

রেজিষ্ট্রি বন্টন নামা 

এজমালি বা যৌথ কোন সম্পত্তি পারিবারিক বা স্থানীয় শালিসগণের মাধ্যমে, সহ-অংশীদার বা সহ-মালিকগণ কর্তৃক স্বানন্দে নিজ ইচ্ছায় গৃহীত হলে, উক্ত মৌখিক বা লিখিত বন্টন নামা  অবশ্যই রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে।

কোন মৌখিক বাটোয়ারার সমঝোতায় যদি কোন প্রকার শর্তের উল্লেখ থাকে, তবে উক্ত শর্তের উল্লেখ করে লিখিত সমঝোতাপত্র রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। এক্ষেত্রে উক্ত মৌখিক বা লিখিত বাটোয়ারা রেজিষ্ট্রেশন না হওয়া পযর্ন্ত কার্য্যকর বা অংশীদারগণের উপর বাধ্যবাধকতা হিসেবে গণ্য হবে না ।

নিম্নে বন্টন নামা দলিলের ফরমেট দেওয়া হলো- 

বন্টননামা দলিল ফরমেট 

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম 

বন্টন নামা দলিল

মৌজাঃ দুর্গাপুর, মেরুর চর ইউনিয়ন ভূমি অফিস 

১ম পক্ষের জমির পরিমাণ০.০৫১৪ একর 

২য় পক্ষের জমির পরিমাণ০.০৫১৪ একর 

৩য় পক্ষের জমির পরিমাণ-  ০.০৫১৪ একর 

৪র্থ পক্ষের জমির পরিমাণ- ০.০২৫৮ একর 

উপজেলাঃ বকশীগঞ্জ, জেলাঃ জামালপুর । 


১ম পক্ষের নাম : মোঃ জাহিদুল ইসলাম, পিতার নাম: মৃত আব্দুল কাদের, মাতার নাম: মৃত জাহানারা বেগম, জন্ম তারিখ: ০৮/০৪/১৯৭৫ ইং, জাতীয় পরিচয়পত্র: ৩১৯৭১৩৫৮৮, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: ব্যবসা, জাতীয়তা বাংলাদেশী, ঠিকানা: গ্রাম: মেরুর চর, পো: জব্বারগঞ্জ, উপজেলা: বকশীগঞ্জ, জেলা: জামালপুর৷ 


২য় পক্ষের নাম : মোঃ জিয়াউল হক, পিতার নাম: মৃত আব্দুল কাদের, মাতার নাম : মৃত জাহানারা বেগম, জন্ম তারিখ: ২৭/০২/১৯৭৯ ইং, জাতীয় পরিচয়পত্র: ৮৫১১৩৫৮০৬, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: চাকুরি, জাতীয়তা বাংলাদেশী, ঠিকানা: গ্রাম: মেরুর চর, পো: জব্বারগঞ্জ, উপজেলা: বকশীগঞ্জ, জেলা: জামালপুর৷ 


৩য় পক্ষের নাম : মোঃ জুবায়দুর রহমান, পিতার নাম: মৃত আব্দুল কাদের, মাতার নাম : মৃত জাহানারা বেগম, জন্ম তারিখ: ১৪/০১/১৯৮২ ইং, জাতীয় পরিচয়পত্র: ৭৪৭১৩২০৬, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: ব্যবসা, জাতীয়তা বাংলাদেশী, ঠিকানা: গ্রাম: মেরুর চর, পো: জব্বারগঞ্জ, উপজেলা: বকশীগঞ্জ, জেলা: জামালপুর৷ 


৪র্থ পক্ষের নাম : মোঃ আরিফুল ইসলাম, পিতার নাম: মৃত আব্দুল কাদের, মাতার নাম : মৃত জাহানারা বেগম, জন্ম তারিখ: ২৮/১২/১৯৯২ ইং, জাতীয় পরিচয়পত্র: ৭১৩৭১৩৪২০, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: ব্যবসা, জাতীয়তা বাংলাদেশী, ঠিকানা: গ্রাম: মেরুর চর, পো: জব্বারগঞ্জ, উপজেলা: বকশীগঞ্জ, জেলা: জামালপুর৷ 



             পরম করুণাময় মহান সৃষ্টিকর্তার নামে বন্টন নামা দলিলের আইনানুগ বয়ান লেখা আরম্ভ করিলাম ৷ জেলাঃ জামালপুর, উপজেলা ও সাব-রেজিস্ট্রি অফিস বকশীগঞ্জ এলাকাধীন মৌজা- দূর্গাপুর এর মধ্যে বিগত বি আর এস রেকর্ড জরিপে- ৩৪৭ নং খতিয়ানে বি আর এস- ৮৪৮১, ৮৪৯০, ৮৪৯৫ নং দাগে মোট ৯০ শতাংশ জমি এজমালিতে সাদেক আলী এর নামে রেকর্ড চূড়ান্ত করিয়া স্বত্ববান মালিক ও দখলকার থাকাবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করিলে ০২ পুত্র ও ০১ কন্যা ওয়ারিশ বিদ্যমান রেখে যান ৷ 

তন্মধ্যে ০১ পুত্র আব্দুল কাদের পিতার ওয়ারিশ সূত্রে তাহার .২০০ হিস্যায় ১৮ শতাংশ জমি প্রাপ্ত হইয়া ভোগবান মালিক দখলকার থাকাবস্থায় উক্ত আব্দুল কাদের মৃত্যুবরণ করিলে ০৩ পুত্র ও ০১ কন্যা ওয়ারিশ বিদ্যমান রেখে যান ৷ আমরা সর্বপক্ষগণ উক্ত আব্দুল কাদের এর পরবর্তী ওয়ারিশ সূত্রে পুত্র ও কন্যা হিসাবে ১৮ শতাংশ জমিতে স্বত্ববান মালিক ও দখলকার আছি ৷ 

বর্তমানে আমরা পক্ষগণের বসবাস ও হাল চাষাবাদের সুবিধার্থে এবং সরকারের খাজনাদি পরিশোধ পূর্বক নিজ নিজ নামজারি করার জন্য উল্লেখিত বন্টন করিয়া যার যার ছাহাম চিহ্নিত ভূমিতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের জন্য উল্লেখিত ভূমি বন্টন করা একান্ত আবশ্যক বিধায় নিম্ন বর্ণিত তফসিল অনুযায়ী ১নং তফসিলের ০.০৫১৪ একর জমি ১ম পক্ষের ছাহামভূক্ত হইবে, 

২নং তফসিলের ০.০৫১৪ একর জমি ২য় পক্ষের ছাহামভূক্ত হইবে, ৩নং তফসিলের ০.০৫১৪ একর জমি ৩য় পক্ষের ছাহামভূক্ত হইবে 

এবং ৪নং তফসিলের ০.০২৫৮ একর জমি ৪র্থ পক্ষের ছাহামভূক্ত করিয়া পক্ষগণ নিজ নিজ নামজারী করিয়া শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস ও চাষাবাদ করিতে কোন পক্ষই অপর কোন পক্ষের ক্ষতি করিতে পারিব না ৷ যদি কোন পক্ষ অপর কোন পক্ষের ক্ষতি করি বা করাই তাহলে আইনত দন্ডনীয় হইব ও ক্ষতির খেসারত দিতে বাধ্য থাকিব ৷ তাহাতে কোন পক্ষের কোন প্রকার ওজর, আপত্তি কুতর্ক ও তঞ্চকতা আদৌ গ্রাহ্য হইবে না ৷ 

এতদ্বর্থে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে অত্র বন্টন নামা দলিল লেখাইয়া আমরা পক্ষগণ নিজ নিজ নাম স্বাক্ষর/ টিপসহি দ্বারা বন্টন নামা দলিল সম্পাদন করিয়া দিলাম ৷ 

ইতি সন- বাংলা: ১৪৩০ সনের ০৩ কার্তিক, ইংরেজি: ১৯/১০/২০২৩ সাল ।

বন্টন নামা ভূমির তফসিল 

১নং তফসিল যাহা ১ম পক্ষের ছাহামভূক্ত হইবে 

জেলাঃ জামালপুর, উপজেলাঃ বকশীগঞ্জ, মৌজাঃ দূর্গাপুর, জে এল নং- ৪১ ৷ 

১৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৮১ আট হাজার চারশত একাশি নং দাগ শ্রেনী বাগান অত্র দাগে ৪২ শতাংশ জমির কাতে দাগের পশ্চিমভাগে------  ০.০২৪০ একর 

২৷ ৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৯০ আট হাজার চারশত নব্বই নং দাগ শ্রেনী বাড়ী অত্র দাগে ৩৬ শতাংশ জমির কাতে দাগের পশ্চিমভাগে-------- ০.০২০৫ একর 

৩৷ ৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৯৫ আট হাজার চারশত পঁচানব্বই নং দাগ শ্রেনী বাঁশঝাড় অত্র দাগে ১২ শতাংশ জমির কাতে দাগের পশ্চিমভাগে-------   ০.০০৬৯ একর

                                                                 মোট= ০.০৫১৪ একর জমি 

মোয়াজি শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ এক চার একর জমি মাত্র ।

চৌহুদ্দি : উত্তরে : 

দক্ষিনে : 

পূর্বে : 

পশ্চিমে : 

হাত নকশা : 

২নং তফসিল যাহা ২য় পক্ষের ছাহামভূক্ত হইবে 

জেলাঃ জামালপুর, উপজেলাঃ বকশীগঞ্জ, মৌজাঃ দূর্গাপুর, জে এল নং- ৪১ ৷ 

১৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৮১ আট হাজার চারশত একাশি নং দাগ শ্রেনী বাগান অত্র দাগে ৪২ শতাংশ জমির কাতে দাগের পূর্বভাগে -----   ০.০২৪০ একর 

২৷ ৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৯০ আট হাজার চারশত নব্বই নং দাগ শ্রেনী বাড়ী অত্র দাগে ৩৬ শতাংশ জমির কাতে দাগের পূর্বভাগে-------- ০.০২০৫ একর 

৩৷ ৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৯৫ আট হাজার চারশত পঁচানব্বই নং দাগ শ্রেনী বাঁশঝাড় অত্র দাগে ১২ শতাংশ জমির কাতে দাগের পূর্বভাগে-------   ০.০০৬৯ একর

                                                             মোট = ০.০৫১৪ একর জমি 

মোয়াজি শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ এক চার একর জমি মাত্র ।

চৌহুদ্দি : উত্তরে : 

দক্ষিনে : 

পূর্বে : 

পশ্চিমে : 

হাত নকশা : 

৩নং তফসিল যাহা ৩য় পক্ষের ছাহামভূক্ত হইবে 

জেলাঃ জামালপুর, উপজেলাঃ বকশীগঞ্জ, মৌজাঃ দূর্গাপুর, জে এল নং- ৪১ ৷ 

১৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৮১ আট হাজার চারশত একাশি নং দাগ শ্রেনী বাগান অত্র দাগে ৪২ শতাংশ জমির কাতে দাগের উত্তরভাগে -----   ০.০২৪০ একর 

২৷ ৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৯০ আট হাজার চারশত নব্বই নং দাগ শ্রেনী বাড়ী অত্র দাগে ৩৬ শতাংশ জমির কাতে দাগের উত্তরভাগে-------- ০.০২০৫ একর 

৩৷ ৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৯৫ আট হাজার চারশত পঁচানব্বই নং দাগ শ্রেনী বাঁশঝাড় অত্র দাগে ১২ শতাংশ জমির কাতে দাগের উত্তরভাগে-------   ০.০০৬৯ একর

                                                               মোট = ০.০৫১৪ একর জমি 

মোয়াজি শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ এক চার একর জমি মাত্র ।

চৌহুদ্দি : উত্তরে : 

দক্ষিনে : 

পূর্বে : 

পশ্চিমে : 

হাত নকশা : 

৪নং তফসিল যাহা ৪র্থ পক্ষের ছাহামভূক্ত হইবে 

জেলাঃ জামালপুর, উপজেলাঃ বকশীগঞ্জ, মৌজাঃ দূর্গাপুর, জে এল নং- ৪১ ৷ 

১৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৮১ আট হাজার চারশত একাশি নং দাগ শ্রেনী বাগান অত্র দাগে ৪২ শতাংশ জমির কাতে দাগের পশ্চিমভাগে ০.০১২০ একর 

২৷ ৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৯০ আট হাজার চারশত নব্বই নং দাগ শ্রেনী বাড়ী অত্র দাগে ৩৬ শতাংশ জমির কাতে দাগের পশ্চিমভাগে   ০.০১০৩ একর 

৩৷ ৷ বি আর এস- ৩৪৭ নং খতিয়ানভূক্ত 

বি আর এস- ৮৪৯৫ আট হাজার চারশত পঁচানব্বই নং দাগ শ্রেনী বাঁশঝাড়  অত্র দাগে ১২ শতাংশ জমির কাতে দাগের পশ্চিমভাগে  ০.০০৩৪ একর

                                                        মোট= ০.০২৫৮ একর জমি 

মোয়াজি শূন্য দশমিক শূন্য দুই পাঁচ আট একর জমি মাত্র ।

চৌহুদ্দি : উত্তরে : 

দক্ষিনে : 

পূর্বে : 

পশ্চিমে : 

হাত নকশা : 

অত্র বন্টননামা দলিল --- ফর্দ স্ট্যাম্প দ্বারা লিখিত এবং দলিলে ০৩ জন সাক্ষী রহিল 

সাক্ষীগণের নাম : 

১।

২।

৩।

মোসাবিদ্যাকারী /দলিল লেখকের নাম ও সাক্ষর 


হলফনামা

(২১)  [রাষ্ট্রপতির ১৯৭২ সনের ১৪২ নং আদেশ, ১৯০৮ সনের নিবন্ধন আইনের section 52 A(g) এবং ১৮৮২ সনের নিবন্ধন আইনের 53 E অনুসারে প্রদত্ত হলফনামা] 

বরাবর, 

এখানে নিবন্ধন / দলিল রেজিস্ট্রি কার্যালয়ের নাম- (যেমন, তেজগাঁও সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, তেজগাঁও, ঢাকা) 

হলফকারী/ হলফকারীগণের নাম ও ঠিকানাঃ- 

১ম পক্ষের নাম : মোঃ জাহিদুল ইসলাম, পিতার নাম: মৃত আব্দুল কাদের, মাতার নাম: মৃত জাহানারা বেগম, জন্ম তারিখ: ০৮/০৪/১৯৭৫ ইং, জাতীয় পরিচয়পত্র: ৩১৯৭১৩৫৮৮, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: ব্যবসা, জাতীয়তা বাংলাদেশী, ঠিকানা: গ্রাম: মেরুর চর, পো: জব্বারগঞ্জ, উপজেলা: বকশীগঞ্জ, জেলা: জামালপুর৷ 

২য় পক্ষের নাম : মোঃ জিয়াউল হক, পিতার নাম: মৃত আব্দুল কাদের, মাতার নাম : মৃত জাহানারা বেগম, জন্ম তারিখ: ২৭/০২/১৯৭৯ ইং, জাতীয় পরিচয়পত্র: ৮৫১১৩৫৮০৬, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: চাকুরি, জাতীয়তা বাংলাদেশী, ঠিকানা: গ্রাম: মেরুর চর, পো: জব্বারগঞ্জ, উপজেলা: বকশীগঞ্জ, জেলা: জামালপুর৷ 

৩য় পক্ষের নাম : মোঃ জুবায়দুর রহমান, পিতার নাম: মৃত আব্দুল কাদের, মাতার নাম : মৃত জাহানারা বেগম, জন্ম তারিখ: ১৪/০১/১৯৮২ ইং, জাতীয় পরিচয়পত্র: ৭৪৭১৩২০৬, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: ব্যবসা, জাতীয়তা বাংলাদেশী, ঠিকানা: গ্রাম: মেরুর চর, পো: জব্বারগঞ্জ, উপজেলা: বকশীগঞ্জ, জেলা: জামালপুর৷ 

৪র্থ পক্ষের নাম : মোঃ আরিফুল ইসলাম, পিতার নাম: মৃত আব্দুল কাদের, মাতার নাম : মৃত জাহানারা বেগম, জন্ম তারিখ: ২৮/১২/১৯৯২ ইং, জাতীয় পরিচয়পত্র: ৭১৩৭১৩৪২০, ধর্ম: ইসলাম, পেশা: ব্যবসা, জাতীয়তা বাংলাদেশী, ঠিকানা: গ্রাম: মেরুর চর, পো: জব্বারগঞ্জ, উপজেলা: বকশীগঞ্জ, জেলা: জামালপুর৷ 

এই মর্মে ঘোষণাপূর্বক হলফনামা প্রদান করিতেছি যে,

(ক) হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আদেশ, ১৯৭২ (১৯৭২ সনের পি. ও নং ৮) এর অধীন ক্রোকের আওতাধীন নহে ; 

(খ) হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশ পরিত্যক্ত সম্পত্তি (নিয়ন্ত্রণ, ব্যবস্থাপনা ও নিষ্পত্তি) আদেশ ১৯৭২, (১৯৭২ সনের পি. ও নং ১৬) এর অর্থানুযায়ী পরিত্যক্ত সম্পত্তি নহে ;

(গ) হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তিআপাততঃ বলবৎ কোনো আইনের অধীন সরকারের বর্তায় নাই, বা সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হয় নাই;

(ঘ)  প্রস্তাবিত হস্তান্তর আপাতত বলবৎ অন্য কোন আইনের কোন বিধানের সহিত সাংঘর্ষিক নহে; 

 (ঙ)  প্রস্তাবিত হস্তান্তর বাংলাদেশ ল্যান্ড হোল্ডিং (লিমিটেশন) আদেশ,  ১৯৭২ (১৯৭২ সনের পি.ও নং ৯৮) এর অনুচ্ছেদ ৫এ অনুযায়ী বাতিলযোগ্য নহে; এবং 

(চ) হস্তান্তরের জন্য প্রস্তাবিত স্থাবর সম্পত্তির বিবরণ সঠিকভাবে বর্ণিত হইয়াছে এবং উহা অবমূল্য করা হয় নাই এবং উল্লেখিত সম্পত্তি হস্তান্তর করনে আবেদনকারীর বৈধ অধিকার রহিয়াছে । 

আমি / আমরা আরও ঘোষণা করিতেছি যে, 

আমি / আমরা হস্তান্তরাধীন জমির নিরঙ্কুশ মালিক। অন্য পক্ষের সহিত বায়না চুক্তি সাক্ষর করি নাই বা অন্য কোথাও বিক্রয় করি নাই বা অন্য কোন পক্ষের নিকট বন্ধক রাখি নাই। এই সম্পত্তি সরকারি খাস/ অর্পিত বা পরিত্যাক্ত সম্পত্তি নয় বা অন্য কোনভাবে সরকারের উপর বর্তায় নাই। দলিলে বর্ণিত কোন তথ্য ভুলভাবে লিপিবদ্ধ হইয়া থাকিলে ততজন্য আমি/ আমরা দায়ী হইব এবং আমি/ আমাদের বিরুদ্ধে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা করা যাইবে। হস্তান্তরিত জমি সম্পর্কে কোন ভুল, অসত্য বা বিব্ভ্রান্তিকর তথ্য প্রদান করিয়া থাকিলে প্রয়োজনে নিজ খরচায় ভুল শুদ্দ করিয়া দলিলে বর্ণিত সম্পত্তিতে আমার / আমাদের বৈধ স্বত্ব ও অধিকার বহাল আছে এবং প্রদত্ত বিবরণ আমার / আমাদের জ্ঞান ও বিশ্বাসমতে সত্য। 

তারিখ : 

হলফকারী/ হলফকারীগণের সাক্ষর।  

সনাক্তকারীর ঘোষণা : 

এই মর্মে ঘোষণা করিতেছি যে, হলফকারী/ হলফকারীগণ আমার পরিচিত এবং আমার সম্মুখে তিনি/ তাহারা দলিলে সাক্ষর প্রদান করিয়াছেন (বা আমি তাহার বা তাহাদের ...... নং ক্রমিকধারী হলফকারীর নাম বকলমে লিখিয়া দিয়েছি ) 

সনাক্তকারীর সাক্ষর: 


 সাব-রেজিস্ট্রারের নাম ও পদবী সহ সাক্ষর ও তারিখ :


বাটোয়ারার পর পরিত্যাক্ত সম্পত্তি বাটোয়ারা

কোন যৌথ মালিকানা বা উত্তরাধিকারের সম্পত্তি বাটোয়ারার পর যদি উক্ত বাটোয়ারার বাইরে, অন্য কোন যৌথ সম্পত্তির ভাগ-বন্টন অবশিষ্ট থাকে, তবে সেক্ষেত্রে পরবর্তী বাটোয়ারা মামলা দায়েরে আইনগত কোন বাঁধা নেই ।

বাদী ও বিবাদীর মধ্যে কোন যৌথ সম্পত্তি থাকলে, তা বাটোয়ারা করা যাবে এবং উক্ত বাটোয়ারা থেকে কোন অংশ যদি বাটোয়ারা বহির্ভূত থাকে, পরে তা বাটোয়ারাতে কোন প্রতিকুলতা নেই।

বাটোয়ারায় নাবালকের অধিকার :

বিজ্ঞ আদালত কোন নাবালকের স্বত্ব ও মালিকানার নিরাপত্তার স্বার্থে বাটোয়ারা মামলা নাকচ/খারিজ করতে পারেন ।

বাটোয়ারা ন্যায্য হলে, তা নাবালকের উপরও কার্য্যকর।

অন্যথায় নিজ অধিকারের ব্যাত্বয় বা ক্ষতির প্রমান সাপেক্ষে একজন নাবালক কোন বাটোয়ারা ভঙ্গ বা অমান্য করতে পারেন।


ভালো লাগলে পোস্টটি শেয়ার করুন

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url