বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবন/Bangladesh Parliament

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবন


জাতীয় সংসদ এর গঠন 

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা। এককক্ষ বিশিষ্ট এই আইনসভার সদস্য সংখ্যা ৩৫০ যার মধ্যে ৩০০ জন সংসদ সদস্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন এবং অবশিষ্ট ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত। সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যগণ নির্বাচিত ৩০০ সংসদ সদস্যের ভোটে (পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে) নির্বাচিত হন। সংসদের মেয়াদকাল পাঁচ বছর।

সংসদ ভবন

বাংলাদেশের প্রথম ও দ্বিতীয় সংসদ অধিবেশনগুলো অনুষ্ঠিত হয় পুরনো সংসদ ভবনে যা বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন পৃথিবীর দৃষ্টিনন্দন আইনসভা ভবনের একটি। রাজধানী ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে অবস্থিত জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার আয়তন ২১৫ একর। যেখানে মূল ভবনের পাশাপাশি রয়েছে উন্মুক্ত সবুজ পরিসর, মনোরম জলাধার ও সংসদ সদস্যদের কার্যালয়।

১৯৬১ সালে ৯ তলা এ ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ইতিহাসের নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে ১৯৮২ সালের ২৮ জানুয়ারি এ ভবনের উদ্বোধন করা হয়। দৃষ্টিনন্দন এ ভবনের নকশা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত স্থপতি লুই আই কান। সংসদ ভবন এলাকাকে প্রধান ভবন, দক্ষিণ প্লাজা ও প্রেসিডেন্সিয়াল প্লাজা এই তিনটি অংশে ভাগ করা হয়েছে। সংসদের পেছন দিকে ক্রিসেন্ট লেক নামে একটি নান্দনিক জলাধার রয়েছে।



আসন বিন্যাস সদস্যদের সংখ্যা

জাতীয় সংসদ ভবনে সংসদ সদস্যদের আসন সংখ্যা ৩৫০, অতিথি আসন সংখ্যা ৫৬, কর্মকর্তা আসন সংখ্যা ৪১, সাংবাদিক আসন সংখ্যা ৮০ এবং দর্শক আসন সংখ্যা ৪৩০।

সদস্য পদ

বাংলাদেশের সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, জাতীয় সংসদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হতে হলে আগ্রহী প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হওয়া ছাড়াও বয়স ২৫ বছরের ঊর্ধ্বে হতে হবে। এছাড়া অপ্রকৃতিস্থ, দেউলিয়া কিংবা দ্বৈত নাগরিকত্ব এক্ষেত্রে প্রার্থীর অযোগ্যতা বলে বিবেচিত হবে।

সদস্যরা তাদের নিজ নিজ আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে অধিকাংশের ভোটে নির্বাচিত হন। সদস্যগণ ৫ বছর মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হন। তারা নিরপেক্ষ বা একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অধিভুক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

ক্ষমতা ও অধিকার

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য মন্ত্রীদের নিয়ে একটি মন্ত্রিসভা নিয়োগ করেন।  প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই একজন সংসদ সদস্য হতে হবে এবং মন্ত্রীসভার ৯০% সদস্যকেও সংসদ সদস্য হতে হবে। রাষ্ট্রপতিকে অবশ্যই একজন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করতে হবে, যিনি নিজের যুক্তিযুক্ত মতামতে, সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন রাখেন। মন্ত্রিসভা সর্বদা সংসদের কাছে এবং প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতির কাছেও জবাবদিহি করেন। 

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি উন্মুক্ত ব্যালট ভোটের মাধ্যমে সংসদ দ্বারা নির্বাচিত হন। ফলস্বরূপ, বিরোধীদলের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের খুব কমই সুযোগ থাকে। ফলে সাধারণত বিরোধীদল রাষ্ট্রপতি পদের জন্য কোনো প্রার্থী মনোনীত করে না এবং সরকারি দলের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। বর্তমান রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন এবং পূর্ববর্তী রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ, জিল্লুর রহমান, একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং শাহাবুদ্দিন আহমেদ সকলেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। সংসদ দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার মাধ্যমে রাষ্ট্রপতিকে অভিশংসনও করতে পারে।

বিল পরীক্ষা, সরকারি নীতি পর্যালোচনা এবং জনগুরুত্বপূর্ণ অন্য যেকোন বিষয়ে সংসদ যেকোনো সংসদীয় স্থায়ী কমিটি গঠন করতে পারে। তবে এই কমিটির কার্যত ক্ষমতা সবসময়ই ছিল নামমাত্র বিচারিক ক্ষমতাও অস্পষ্ট, বিশেষ করে যদি সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয় যে সংসদীয় কমিটি এবং সিনিয়র বেসামরিক কর্মচারীদের কাছে জবাবদিহি করার প্রয়োজন নেই। সরকারী প্রশাসনিক সিদ্ধান্তগুলোর বিষয়ে সরকারকে সংসদীয় কমিটির কাছে খুব কমই জবাবদিহি করতে হয়। 

বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ নং অনুচ্ছেদে সংসদ সদস্যদের ফ্লোর ক্রসিং (নিজ দল থেকে পদত্যাগকৃত সাংসদ), মুক্ত ভোট (নিজ দলীয় প্রধানের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া) বা অনাস্থা প্রস্তাব পাস করার ক্ষেত্রে সংসদকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, সাধারণ বুদ্ধিজীবী, সংবাদপত্র ও সাংবাদিক, নাগরিক অধিকার কর্মী এবং সংসদের অনেক সদস্য আইনটির সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন। সমালোচকরা যুক্তি দেন যে ৭০ নং অনুচ্ছেদ বাক স্বাধীনতা এবং বিবেকের স্বাধীনতাকে হরন করে এবং এটি সংবিধানের মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন। উপরন্তু, এই অনুচ্ছেদে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রধানমন্ত্রীকে বিশাল ক্ষমতা প্রদান এবং ক্ষমতার ভারসাম্যকে সীমিত করা হয়েছে।

সংবিধানের ৭৮ অনুচ্ছেদ সংসদীয় অধিবেশনের মধ্যে সদস্যদের বক্তৃতা এবং কর্মের জন্য বিচার বিভাগকে জবাবদিহি করতে হবে না। ৪৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, জাতির সেবায় যে কাউকে ক্ষমা প্রদানের ক্ষমতা সংসদের হাতে ন্যস্ত এই অনুচ্ছেদের অধিনে ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদকে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ অনুমোদন করার অনুমতি দেওয়া হয়। 

ডিসেম্বর ২০০৮ জাতীয় নির্বাচনে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেন । শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন ৬ আগস্ট, ২০২৪ সংসদ ভেঙে দেন।

সংসদের ব্যাপ্তি

আরও দেখুন: বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্যদের তালিকা

সংসদের মেয়াদকাল পাঁচ বছর। কিন্তু দেশের সংকটকালে সংবিধান সমুন্নত রাখতে আইন পাসের মাধ্যমে এ মেয়াদের হেরফের হতে পারে। 

সংসদনির্বাচনমেয়াদসংখ্যাগরিষ্ঠ দলদলীয় প্রধানবিরোধী দলবিরোধী দলীয় প্রধানবৈঠক দিবসের সংখ্যাপ্রণীত আইনের সংখ্যামন্তব্য
প্রথম জাতীয় সংসদ৭ই মার্চ ১৯৭৩৭ এপ্রিল ১৯৭৩ - ৬ নভেম্বর ১৯৭৫বাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ মুজিবুর রহমানপ্রযোজ্য নয়প্রযোজ্য নয়১৩৪১৫৪অন্য কোনো রাজনৈতিক দল ১টির বেশি আসন লাভ করেনি।
দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ২ এপ্রিল, ১৯৭৯- ২৪ মার্চ, ১৯৮২বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)জিয়াউর রহমানবাংলাদেশ আওয়ামী লীগপ্রযোজ্য নয়২০৬৬৫বিরোধী দল ভেঙে যাওয়ায় নেতা নির্বাচন করতে পারেনি।
তৃতীয় জাতীয় সংসদ১০ জুলাই, ১৯৮৬-৬ ডিসেম্বর ১৯৮৭জাতীয় পার্টিহুসেইন মুহাম্মদ এরশাদবাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ হাসিনা৭৫৩৯বিএনপি নির্বাচন বর্জন করে।
চতুর্থ জাতীয় সংসদ১৫ এপ্রিল, ১৯৮৮- ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০জাতীয় পার্টিএইচ এম এরশাদবিরোধী দলীয় জোটএ. এস. এম. আব্দুর রব১৬৮১৪২আব্দুর রব এরশাদের নিযুক্ত বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন।
পঞ্চম জাতীয় সংসদ২৭শে ফেব্রুয়ারি ১৯৯১৫ এপ্রিল, ১৯৯১- ২৪ নভেম্বর, ১৯৯৫বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)খালেদা জিয়াবাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ হাসিনা৪০০১৭৩
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬১৯ মার্চ, ১৯৯৬- ৩০ মার্চ, ১৯৯৬বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)খালেদা জিয়াবাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টিপ্রযোজ্য নয়০৪০১
সপ্তম জাতীয় সংসদজুন ১২, ১৯৯৬১৪ জুলাই, ১৯৯৬- ১৩ জুলাই, ২০০১বাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ হাসিনাবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)খালেদা জিয়া৩৮২১৯১
অষ্টম জাতীয় সংসদঅক্টোবর ১, ২০০১২৮ অক্টোবর, ২০০১- ২৭ অক্টোবর, ২০০৬বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)খালেদা জিয়াবাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ হাসিনা৩৭৩১৮৫
নবম জাতীয় সংসদ২৯ শে ডিসেম্বর ২০০৮২৫, জানুয়ারি ২০০৯- ২০১৩বাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ হাসিনাবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)খালেদা জিয়া৪১৮২৭১
দশম জাতীয় সংসদ৫ই জানুয়ারি ২০১৪২৯ জানুয়ারি, ২০১৪-০৩ জানুয়ারি, ২০১৯বাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ হাসিনাবাংলাদেশ জাতীয় পার্টিরওশন এরশাদবিএনপি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৫৪টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করে।
একাদশ জাতীয় সংসদ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮০৩ জানুয়ারি, ২০১৯-২৯ জানুয়ারি, ২০২৪বাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ হাসিনাজাতীয় পার্টিহুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ[১৮]
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ৭ জানুয়ারি ২০২৪৩০ জানুয়ারি, ২০২৪-৬ আগস্ট, ২০২৪বাংলাদেশ আওয়ামী লীগশেখ হাসিনাজাতীয় পার্টিজি এম কাদের

স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারদের তালিকা

সংসদস্পিকারডেপুটি স্পিকারমনোনয়নকারী দলমেয়াদ শুরুমেয়াদ শেষ
প্রথম সংসদশাহ আব্দুল হামিদমোহাম্মদ বায়তুল্লাহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ১০ এপ্রিল, ১৯৭২১ মে, ১৯৭২
মোহাম্মদউল্লাহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ৭ এপ্রিল, ১৯৭৩২৬ জানুয়ারি, ১৯৭৪
আব্দুল মালেক উকিল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ২৭ জানুয়ারি, ১৯৭৪৫ নভেম্বর, ১৯৭৫
দ্বিতীয় সংসদমির্জা গোলাম হাফিজব্যারিস্টার সুলতান আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল২ এপ্রিল, ১৯৭৯২৩ মার্চ, ১৯৮২
তৃতীয় সংসদশামসুল হুদা চৌধুরীমোঃ কোরবান আলী জাতীয় পার্টি১০ জুলাই, ১৯৮৬২৪ এপ্রিল, ১৯৮৮
চতুর্থ সংসদশামসুল হুদা চৌধুরীমোহাম্মাদ রিয়াজ উদ্দীন আহমেদ জাতীয় পার্টি২৫ এপ্রিল, ১৯৮৮৫ এপ্রিল, ১৯৯১
পঞ্চম সংসদআবদুর রহমান বিশ্বাসশেখ রাজ্জাক আলী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল৫ এপ্রিল, ১৯৯১২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৯১
শেখ রাজ্জাক আলীহুমায়ুন খান পন্নী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল১২ অক্টোবর, ১৯৯১১৯ মার্চ, ১৯৯৬
ষষ্ঠ সংসদশেখ রাজ্জাক আলীএল. কে. সিদ্দিকী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল১৯ মার্চ, ১৯৯৬১৪ জুলাই, ১৯৯৬
সপ্তম সংসদহুমায়ূন রশীদ চৌধুরীএডভোকেট আবদুল হামিদ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ১৪ জুলাই, ১৯৯৬১০ জুলাই, ২০০১
এডভোকেট আবদুল হামিদঅধ্যাপক আলী আশরাফ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ১২ জুলাই, ২০০১৮ অক্টোবর, ২০০১
অষ্টম সংসদব্যারিস্টার জমিরুদ্দিন সরকারমোঃ আখতার হামিদ সিদ্দিকী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল২৮ অক্টোবর, ২০০১২৫ জানুয়ারি, ২০০৯
নবম সংসদএডভোকেট আবদুল হামিদশওকত আলী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ২৫ জানুয়ারি, ২০০৯২৪ এপ্রিল, ২০১৩
শওকত আলী (ভারপ্রাপ্ত)শূন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ২৪ এপ্রিল, ২০১৩৩০ এপ্রিল, ২০১৩
শিরীন শারমিন চৌধুরীশওকত আলী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ৩০ এপ্রিল, ২০১৩২৪ জানুয়ারি, ২০১৪
দশম সংসদশিরীন শারমিন চৌধুরীফজলে রাব্বি মিয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ২৪ জানুয়ারি, ২০১৪৩০ জানুয়ারি, ২০১৯
একাদশ সংসদশিরীন শারমিন চৌধুরীফজলে রাব্বি মিয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ৩০ জানুয়ারি, ২০১৯২২ জুলাই, ২০২২
শামসুল হক টুকু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ২৮ আগস্ট, ২০২২২৯ জানুয়ারি, ২০২৪
দ্বাদশ সংসদশিরীন শারমিন চৌধুরী
শামসুল হক টুকু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ৩০ জানুয়ারি, ২০২৪৫ আগস্ট, ২০২৪

ভালো লাগলে পোস্টটি শেয়ার করুন

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url